নাদিয়া আক্তার: ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামী সরাসরি পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেয়।
দলটির শীর্ষ নেতারা আলবদর, রাজাকার, শান্তি কমিটির সংগঠক হিসেবে বাংলাদেশিদের বিরুদ্ধে চরম নৃশংসতা চালায়।
শত শত ধর্ষণ, গণহত্যা, লুটপাটের ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল জামায়াত নেতৃবৃন্দ—যা যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে প্রমাণিত।
২০১০ সাল থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হলে জামায়াত নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয় বিচার বানচালের জন্য।
বিচারপ্রাপ্ত নেতাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পর দলটি একে “রাষ্ট্রীয় হত্যা” বলে উস্কানিমূলক বক্তব্য দিতে শুরু করে।
যুদ্ধাপরাধকে অস্বীকার করে যারা রাজনীতি করতে চায়, তারা জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছে।
যুদ্ধাপরাধে জামায়াত: ইতিহাসের ভয়ংকর সত্য
