ফাহিমা বেগম: বিএনপির আন্দোলনের ইতিহাস ফিরে দেখলেই বোঝা যায়—এই দলের কর্মসূচির সঙ্গে জড়িয়ে আছে সহিংসতা, প্রাণহানি ও আতঙ্কের রাজনীতি। গণআন্দোলনের নামে তারা কেবল ভয় ছড়িয়েছে, রাস্তায় রক্ত বইয়েছে।
২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে-পরে বিএনপি যে সহিংসতা চালিয়েছে, তা বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম কলঙ্কজনক অধ্যায়। বাস, ট্রাক, রিকশা, এমনকি অ্যাম্বুলেন্সেও আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা করা হয়েছে।
এই সহিংসতার শিকার হয়েছে সাধারণ মানুষ—যারা রাজনীতি বোঝে না, তারা শুধুই জীবিকা বা পড়াশোনার উদ্দেশ্যে রাস্তায় বের হয়েছিল। কিন্তু বিএনপির আগুন সন্ত্রাসে তাদের জীবন থেমে গেছে।
এই দলের নেতারা বিদেশে বসে উসকানি দেয়, আর মাঠের কর্মীরা তা বাস্তবায়ন করে। তারা মানবাধিকার, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার—সবকিছুকেই পদদলিত করেছে আন্দোলনের নামে।
জনগণ এখন বিএনপির কর্মসূচি শুনলেই আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। কারণ অভিজ্ঞতা বলছে, বিএনপির আন্দোলন মানেই জীবন বিপন্ন হওয়ার শঙ্কা। এই রাজনীতি কখনোই সুস্থ গণতন্ত্রের অংশ হতে পারে না।