তাহেরা বেগম: দিন দিন পুলিশের চাঁদাবাজী জনজীবন কে হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে। বাংলাদেশ এ ৮০% মানুষ বেকারত্বের সমস্যা তে ভূগতেছেন। এর মধ্যে হর হামেশা পুলিশ যেনো এক বিপদ এর নাম। রাস্তাঘাটে গাড়ি আটকিয়ে চেক করার নামে হাতিয়ে নিচ্ছে বড় অংকের অর্থ, যা প্রকাশ্যে চলে আসতেছে। দয়ামীর বাজার এর একজন ড্রাইভার বলেন (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) থাকে চেকিং এর নামে পুলিশ হাইওয়ের এক সাইড গাড়ি দাড় করাতে বলেন, যখন চেকিং শেষ হয় সব কাগজপত্র টিকঠাক থাকার পরও,তার কাছে নাস্তার টাকা চাওয়া হয় , যা সচরাচর ঘঠে থাকে। এতে যদি কেউ টাকা প্রধান করতে রাজি না হয়, তাহলে তার নামে ভিবিন্ন প্রকার মামলার নামে হয়রানি করা হয় : এই টাকা গুলা কখনো ই সরকারের কোষাগার এ জমা হয় না। একজন নির্দিষ্ট ব্যাক্তি অথবা দল এর পকেট এ যায়। এদের কোনো ওডিট হয় না এনাদের নিয়ে কোনো তদন্ত ও হয় না। যদি কেউ মামলা করতে যায় তার উপর উলটা ৫০ খানা মামলা বসিয়ে দেওয়া হয়। বর্তমান পুলিশ ভিবিন্ন ভাবে চাঁদা আদায় করে থাকেন যেমন :অভিযোগ ও সমস্যাগুলো:
কাজের নামে হয়রানি: অনেক সময় কাগজপত্র পরীক্ষা করার নামে পুলিশ বক্সে ডেকে চালক ও সহকারীকে হয়রানি করা হয় এবং অর্থ আদায় করা হয়।
বৈধতার আড়ালে চাঁদাবাজি: চেকপোস্ট বসিয়ে পরিবহনগুলোর কাগজপত্র তল্লাশীর নামে চাঁদাবাজি একটি ওপেন সিক্রেট, যা ‘সড়কে চাঁদা’ হিসেবে পরিচিত।
মাসিক চুক্তিতে টোকেন: অনেক স্থানে মাসিক হার নির্ধারণ করে পরিবহনগুলোকে টোকেন দেওয়া হয়, যা এক ধরণের বৈধতার আড়ালে চাঁদাবাজি।
পরিবহন খাতের ক্ষতি: এই চাঁদাবাজির কারণে পরিবহন খাতের ক্ষতি হয় এবং জনগণের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এইকাজগুলা থামবে কমে কেউ জানেন না দেশ রক্ষার ভার যাদের হাতে তারা ই আজকে জনগণ কে চুষে খাচ্ছে
পুলিশের চাঁদাবাজিতে অস্তির জনগণ
